ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফল কি? ড্রাগন ফলের মধ্যে কি কি উপাদান আছে? কি কি পুষ্টি গুনাগুন আছে? ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানবো। এখানে আরো জানবো ড্রাগন ফল কি কি উপকারে লাগে?
এবং স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নাকি ভালো এই সম্পর্কেও জানবো? এর বৈজ্ঞানিক নাম কি বা এই ফল কোন দেশ থেকে আনা হয়েছে এবং কিভাবে খেতে হয় খেতে কেমন স্বাদ? সে সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবো আমাদের এই আর্টিকেল এ । তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক ।
সূচিপত্র :ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- ত্বকের যত্নে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- হজম ও শরীরের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- রক্তশূন্যতার প্রতিরোধে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- ড্রাগন ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- চোখের দৃষ্টি উন্নত রাখতে ড্রাগন ফলে উপকারিতা।
- হাড় মজবুত করতে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- চুল পড়া রোধে ড্রাগন ফলের উপকারিতা।
- ড্রাগন ফলের মধ্যে বিভিন্ন ভিটামিনের উৎস এবং উপাদান সমূহ কত থাকে।
- বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ প্রক্রিয়া।
- গর্ভাবস্থা ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত কি অনুচিত।
- শেষ কথা ড্রাগন ফলের সাইডএফেক্ট বা অপকারিতা।
চলুন জেনে নিন ড্রাগন ফল কি ও এর কি কি পুষ্টি গুনাগুন আছে
ড্রাগন ফল একটি গ্রীষ্মকালীন ফল। প্রতিবছর ক্রমবর্ধমান আমাদের বাংলাদেশের জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খেতে সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর এই ড্রাগন ফল। এই ফলটি এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় ফল। এ ড্রাগন ফলের ফুল রাতের বেলায় ফোটে।
এই ফল বিদেশি ফল গুলোর মধ্যে অন্যতম। যা আমাদের দেশে এখন বেশি সম্ভাবনাময় বা সারা ফেলেছে। ড্রাগন ফলটি পিটায়া নামেও পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল Hylicereus Undatus (হাইলিসেরিয়াস আন্ড্যাটাস)। এটি একটি বিদেশি ফল । এটি খেতে হালকা মিষ্টি। এটা আবার তেলতেলে বা পিচ্ছিল ধরনের ফল। তবে এর স্বাদ অনেক ভালো।
আরো পড়ুনঃইসলামী ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট সুবিধা অসুবিধা এবং চার্জ
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ড্রাগন ফল কম ক্যালরিযুক্ত এবং ফাইবার বেশি। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে। এই ড্রাগন ফলের মধ্যে আমাদের দেশে মূলত লাল, সাদা, গোলাপি এবং হলুদ রঙের ড্রাগন ফল দেখতে পাওয়া যায়। এর উপকারিতা অনেক। এছাড়াও ড্রাগন ফল বিভিন্ন রোগ বা বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ফল মূলত দক্ষিণ আমেরিকা থেকে এসেছে। বিশেষ করে মেক্সিকো এবং মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার স্থানীয় ফল হিসেবে পরিচিত। বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া দেশগুলোতে চাষ করা হচ্ছে। ভিয়েতনাম বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাগন ফল উৎপাদনকারী দেশ। এই ড্রাগন ফল দক্ষিণ আমেরিকা ও মধ্য আমেরিকায় পিটায়া রোজা নামে পরিচিত।
এই ড্রাগন ফলের উপকারিতা এবং অপকারিতা জানার আগ্রহ প্রায় সবারই থাকে, ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক বেশি তাই আজ আমরা এই আর্টিকেলে জেনে নেব ড্রাগন ফলের উপকারিতা এবং অপকারিতা গুলো।
ত্বকের যত্নে ড্রাগন ফলের উপকারিতা
মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করতে ড্রাগন ফল কার্যকরী একটি উপাদান। কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। আর এই ভিটামিন সি এটি টপিক্যাল মলম হিসেবে কাজ করে। মুখের দাগগুলো দূর করতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, বলিরেখা কমায় এবং ত্বকে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ত্বককে মসৃণ ও কোমল করে তোলে। এই টাই অক্সিডেন্ট ত্বকের কোষের ক্ষয় দূর করে ফলে চামড়া টানটান থাকে এবং বয়সের ছাপ কম দেখা যায়। মেলানিন সংশ্লেষণ করে এবং কোলাজেন উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। এবং ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
হজম ও শরীরের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কারণ এতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এবং এতে ফাইবার বেশি থাকায় হজম ভালো হয়। এই ড্রাগন ফলে ফাইবার থাকার কারণে হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। সাথে সাথে পাকস্থলীর প্রক্রিয়া পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল এমন একটি ফল যাতে ক্যালোরি কম। যার ফলে এটি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল আপনার ওজন কমাতে এটি একটি দূর দর্শক খাবার। কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে ফ্যাটের পরিমাণ নাই বললেই চলে।
আর ড্রাগন ফল আপনার শরীরের সঠিক ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এবং শরীরের বাড়তি ওজন বা চর্বি কমাতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলে কম ক্যালরি থাকায় এবং উচ্চ ফাইবার থাকায় এটি আপনার ডায়েটের জন্য উপযুক্ত একটি ফল বা খাবার।
রক্তশূন্যতার প্রতিরোধে ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফলে আয়রন ও ভিটামিন সি বেশি থাকে। যার ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল রক্ত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এবং শরীর ভালো রাখতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল খেলে কোনো প্রকার ঘা বা চুলকানি হতে পারে না শরীরে এবং শরীর কে রাখে জীবাণু মুক্ত।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফলে থাকা উচ্চ ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই ড্রাগন ফল অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল। যা রোগীদের ফাইবারের পরিমাণ এবং রক্তে শর্করার মাত্রার উপর সম্ভাব্য উপকারী হতে পারে।
ড্রাগন ফল আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে এমন একটি উপাদান যা আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
ড্রাগন ফল রক্তের মাত্রা কমাতে এবং চিনির মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে। যদি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ড্রাগন ফল খান, তাহলে আপনার ডায়াবেটিস দূর হতে পারে।
ড্রাগন ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ড্রাগন ফল ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি ফল। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, B¹, B², B³ , আইরন, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। এতে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে। এতে আরও রয়েছে ভিটামিন সি, বিটালাইন, হাইড্রোক্সিসিনামেন্ট এবং ফ্লাভোনয়েড এর মতো বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
ক্যান্সার প্রতিরোধে ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আপনার ক্যান্সার উৎপাদনকারী কোষগুলিকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
এতে 90% এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যার ফলে আপনার ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষ ধ্বংস হয়।এবং নতুন cell বা কোষ তৈরী হয় । তাই বলা যায় ক্যান্সার প্রতিরোধে ড্রাগন ফল অত্যন্ত কার্যকরী একটি ফল।
চোখের দৃষ্টি উন্নত রাখতে ড্রাগন ফলে উপকারিতা
আমাদের চোখে দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে বেগুনি ড্রাগন ফল আমাদের সাহায্য করে। কেননা বেগুনি ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকে। ড্রাগন ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে। আর এই পটাশিয়াম কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
এছাড়াও কিডনিতে পাথর জমতে বাধা দেয়। তাই চোখ ও কিডনি কে সুস্থ রাখতে হলে বেগুনি ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত খান, তাহলে আপনার চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত হবে। এবং রাত্রিকালীন দৃষ্টি দুর্বলতা বা রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে ।
হাড় মজবুত করতে ড্রাগন ফলের
ড্রাগন ফলে থাকে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। যা হাড় মজবুত করতে ও দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল হাত ও হাতের পেশী ও হাড়গুলো কে শক্ত করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। কেননা ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম। যা অন্য কোন ফলের মধ্যে থাকে না। এবং ম্যাগনেসিয়াম হারকে মজবুত করে এবং সুস্থ রাখে।
পড়া রোধে ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল চুল পড়া রোধ করতে চমৎকার কাজ করে। ড্রাগন ফলের রস মাথার চুলের গোড়ায় গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে, 30 মিনিট রাখার পর , শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে ভালো ফলাফল পাবেন। ফলে এটি আপনার চুল পেকে যাওয়া রোধ করবে। চুল ঝরে পড়া রোধ করবে।
আরো পড়ুনঃঝাপসা ছবি ক্লিয়ার করার ওয়েবসাইট সেরা ৯ টি
চুলকে সুস্থ রাখবে মাথায় খুসকি হওয়ার থেকে রক্ষা করবে। ড্রাগন ফলের রস চুলের কোষগুলোকে পুনরাবৃত্তি বা গজাতে সাহায্য করে। আপনার চুলগুলো এন্টিঅক্সিডেন্ট পাবে এবং মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর হয়ে উঠবে। এবং পরে তা ঘন কালো এবং স্বাস্থ্য উজ্জ্বল দেখাবে।
ড্রাগন ফলের মধ্যে বিভিন্ন ভিটামিনের উৎস এবং উপাদান সমূহ কত থাকে
- ড্রাগন ফলে কি কি পুষ্টি গুনাগুন আছে এবং কত ক্যালরি আছে তা নিম্নে তালিকা দেয়া হলো :
- প্রোটিন = 0.15 গ্রাম - 0.5 গ্রাম
- আয়রন = 0.3 মিলিগ্রাম - 0.9 মিলিগ্রাম
- শর্করা = 9 গ্রাম - 10 গ্রাম
- ফসফরাস = 16 গ্রাম - 35 গ্রাম
- জল বা পানি = 80 গ্রাম
- ভিটামিন বি³ = 0.2 মিলিগ্রাম - 0.4 মিলিগ্রাম
- খাদ্য শক্তি = 35 কিলো ক্যালরি - 50 কিলো ক্যালরি
- ক্যালসিয়াম = 6 মিলিগ্রাম - 10 মিলিগ্রাম
- ফ্যাট ফ্যাট = 0.1 মিলিগ্রাম - 0.6 মিলিগ্রাম
- আশ = 0.33 গ্রাম - 0.90 গ্রাম
- ক্যারোটিন = অল্প
- ভিটামিন এ = অল্প াা
- থায়ামিন = অল্প
এবং আরো কিছু উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী
বাংলাদেশে ড্রাগন ফলের চাষ প্রক্রিয়া
বাংলাদেশে এখন ড্রাগন ফলের চাষ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি জনসাধারণের কাছে খুবই জনপ্রিয় বা পছন্দের গাছের তালিকার একটি ফল। এটি চাষাবাদ হচ্ছে বাংলাদেশে। ড্রাগন ফলের চাষ ক্রমশ জন সাধারনের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
এর কারণ তার আকর্ষণীয় চেহারা এবং পুষ্টি গুণের মাধ্যমে। ড্রাগন ফল একটি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর ফল। যার উপকারিতা রয়েছে অনেক। যার কারণে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষেরা এটি তাদের বাসায় ছাদে বা বাগানে চাষ করছেন।
গর্ভাবস্থা ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত কি অনুচিত
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত কি অনুচিত এই প্রশ্নটা সবাই করে থাকেন। ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। যেটা সমস্ত গর্ভবতী মায়েদের প্রয়োজন বা উপযুক্ত খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ আইরন।
যা গর্ভাবস্থায় একটি গর্ভবতী নারীর প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজন হয়। তবে ড্রাগন ফল খাওয়ার আগে তার সঠিক নিয়ম এবং খাওয়ার নিয়মাবলী মেনে তারপরে খাওয়া উচিত। এবং গর্ভবতী নারীদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত।
শেষ কথা ড্রাগন ফলের সাইড এফেক্ট বা অপকারিতা
আমরা এতক্ষণ ধরে জেনে নিলাম ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা গুলো বা খাওয়া যাবে কিনা। তবে ড্রাগন ফলের কিছু সাইড এফেক্ট বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সেগুলো সম্পর্কে জেনে আমাদের সচেতন থাকা ভালো। ড্রাগন ফলে সাইড ইফেক্ট সম্পর্কে জানা আমাদের জরুরী।
আরো পড়ুনঃকারেন্ট বিল বের করার নিয়ম- বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে বিস্তারিত
অতিরিক্ত মাত্রায় ড্রাগন ফল খেলে এলার্জি হতে পারে বা চুলকানি হতে পারে। আবার অতিরিক্ত মাত্র ড্রাগন ফল খেলে ডায়রিয়া হতে পারে বা পেট খারাপের মতো হজম জনিত সমস্যা হতে পারে।
তাই কোন ফল বা কোন কিছু খাওয়ার আগে, আমাদের উপকারিতা এবং অপকারিতা উভয়দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। যাতে শরীর বা স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি না হয়। এতক্ষন আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইনফবারী ২৪নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url