বিজনেস ইমেইল খোলার নিয়ম বিস্তারিত
আমাদের এই আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো ইমেইল কি? কিভাবে একটি বিজনেস ইমেইল খোলা
যায়? এর সুবিধা কি এবং কি কি কাজ করে বা কিভাবে খুলতে হয়? এই সব কিছুই আজকের
আমরা জানবো।আরও জানবো ইমেইলের জনক কে?
এটি কত সালে বাংলাদেশে এসেছে? এটি কিভাবে কি করতে হয় এর কতটি অংশ আছে? এবং
একটি প্রফেশনাল বা বিজনেসম্যান খুলতে কি কি লাগে ? সেইসব জানতে পারবো আমাদের
এই আর্টিকেলে।
সূচিপত্র :বিজনেস ইমেইল খোলার নিয়ম বিস্তারিত
- বিজনেস ইমেইল কি?
- ইমেইলের ইতিহাস?
- ইমেইলের কয়টি অংশ ও কি কি?
- বিজনেস মেইলের গুরুত্ব?
- একটি বিজনেস ইমেইল খোলার নিয়ম ?
- প্রফেশনাল ইমেইল দিয়ে কি হবে?
- বিজনেস ইমেইল খোলার ধাপসমূহ?
- একটি প্রফেশনাল email ব্যবহারের নিয়ম?
- মোবাইল দিয়ে বিজনেস ইমেইল তৈরি করতে পারবো কিনা?
- বিজনেস ইমেইল আর ফিমেল এর মধ্যে পার্থক্য কি ?
- ইমেইল বাংলাদেশের চালু হয় কত সালে?
- প্রফেশনাল ইমেইলের উদ্দেশ্য ও সুবিধা?
- শেষ কথা
ইমেইলের জনক কে এবং এটি সর্বপ্রথম কত সালে ব্যবহার বা তৈরি করা হয়?
ইমেইলের জনক হলেন (Ray Tomlinson) রে টমলিনসন। তিনি 1971 সালে প্রথম ইমেইল
সিস্টেম তৈরি করেন এবং "@" ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর নাম এবং
কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য করেন। যা বর্তমানে ইমেইলে ঠিকানা একটি অবিচ্ছেদ্য
অংশ হিসেবে জানিয়েছে satt academy ।
রে টমলিনসন ১৯৭১ সালে (ARPANET) আরপানেট নেটওয়ার্কে কাজ করার সময় প্রথম
ইমেইল প্রোগ্রাম তৈরি করেন। তিনি একটি কম্পিউটারের ব্যবহারকারীর বার্তা অন্য
একটি কম্পিউটারে পাঠানোর জন্য একটি প্রোগ্রাম তৈরি করেন।
আরও পড়ুনঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম জানুন
যা SNDMSG নামেও পরিচিত ছিল। এই প্রোগ্রামটি যারা যারা ব্যবহার করে
তিনি প্রথম ইমেইল প্রেরণ করেন এবং "@" কিভাবে ব্যবহার করে, ব্যবহারকারী নাম
এবং কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য করেন। যা বর্তমানে ইমেইলের একটি
স্ট্যান্ডার্ড বৈশিষ্ট্য। যা বর্তমান জেনারেশন কে আরো আধুনিক এবং ভালো
একটা দিকে ধাবিত করছে।
বিজনেস ইমেইল কি?
বিজনেস ইমেইল হলো এমন একটি ইমেইল। যা এড্রেস বা ব্যক্তিগত ইমেইলের পরিবর্তে
ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি প্রতিষ্ঠানে নিজস্ব
ডোমেইন নামে ক্রিয়েট করা হয়ে থাকে ও বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়।
ইমেইলের ইতিহাস ?
১৯৬০ এর দশকের শেষের দিকে যখন কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি ধীরে ধীরে
বিকাশিত হচ্ছিল, তখন ই-মেইলের ইতিহাস শুরু হয় শুধু একটি পরীক্ষামূলক যোগাযোগ
পদ্ধতি কম্পিউটার পাঠানো জন্য ব্যবহৃত হতো ।
১৯৭১ সালে আমেরিকান প্রকৌশলী Ray Tamlinson ইমেইল ব্যবস্থার সূচনা করেন। এবং
তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারের বার্তা পাঠানোর
ব্যবস্থা করে, আলাদা করতে "@"চিহ্নটি ব্যবহার করেন। এই "@" চিহ্ন হয়ে
পরবর্তীতে ইমেইলের অপরিহার্য অংশ হয়ে ওঠে।
এরপর ১৯৯০ এর দশকে ইন্টারনেটের বিস্তার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইমেইল হয়ে ওঠে
সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল কমিউনিকেশন সিস্টেম। আজকে বিশ্বজুড়ে মানুষ
প্রতিনিয়ত gmail, yahoo, outlook এর মত অসংখ্য ইমেইল সার্ভিস ব্যবহার করছেন
এবং কোটি কোটি টাকা উপার্জন করছেন ।
ইমেইলের কয়টি অংশ ও কি কি?
ইমেইল বার্তার মূল তিনটি অংশ হেডার (header), বডি (body) এবং অ্যাটাচমেন্ট
(attachment)।
• হেডার (header) :
এই অংশে ইমেইলের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত তথ্য থাকে । প্রেরকের ইমেইল ঠিকানা
ফ্রম থাকে একবার একাধিক প্রাপকের ঠিকানা টু থাকে সিসি এবং বিসিসি প্রাপকের
ঠিকানা ইমেইলের বিষয়বস্তু বা সাবজেক্ট থাকে।
• বডি (body) :
এই অংশটিতে মূলত বার্তাটি লেখা হয়। যেখানে আপনি যা জানতে চান তা বিস্তারিত
ভাবে লিখা থাকে। এটি একটি ডিজিটাল মেসেজ। যা তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহার
করা হয় ।
• অ্যাটাচমেন্ট (attachment) :
এটি ইমেইলের সাথে সংযুক্ত। অতিরিক্ত ফাইল বা বিষয়বস্তু আপনি ছবি, ডকুমেন্ট
বা যে কোন ধরনের ফাইল বা যে কোনো তথ্য এই অংশে যুক্ত করতে পারবেন।
বিজনেস মেইলের গুরুত্ব?
একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান প্রচারের জন্য একটি বিজনেস মেইল খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। ব্র্যান্ডিং ভ্যালু বাড়ানোর সাথে সাথে একটি বিজনেস মেইল
প্রতিষ্ঠানের প্রচারে বিশেষভাবে কাজে লাগে। বিজনেস মেইল একটি ব্যবসার একক
ঠিকানা প্রকাশ করে। সাধারণ মেইলের তুলনায় বিজনেস মেইল গ্রাহকের আস্থা বৃদ্ধি
করে বা ভরসা বৃদ্ধি করে ।
ফলে একজন ব্যবসায়ী লাভবান হয়ে থাকেন। ব্যবসায়ী এবং গ্রাহকের মাঝে সুন্দর
সেতু বন্ধন বা ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ একটি সম্পর্ক তৈরি করে, একটি বিজনেস মেইল ।
যেহেতু বিজনেস মেইল অর্থ ব্যয় করে ব্যবহার করতে হয়। তাই এর নিরাপত্তার
বিষয়টি সাধারণ মেইলের তুলনায় অনেক বেশি হয়ে থাকে। ফলে খুব সিকিউর ওয়েতে
গ্রাহকের সাথে যোগাযোগ সম্পন্ন করতে হয়।
একটি বিজনেস ইমেইল খোলার নিয়ম ?
বিজনেস মেইল খোলার জন্য মূলত আমরা একটি সাধারণ জিমেইল (gmail) এর সাথে আমাদের
বিজনেস মেল কে কানেক্ট করে নেব। তবে এর জন্য আমাদের কিছু কাজ করতে হবে।
- প্রথমে একটি বিজনেস মেইল খুললে নেব।
- নির্ধারিত হোস্টিং এর সি প্যানেল গিয়ে।
- এরপর আপনার হোস্টিংয়ের সি প্যানেলে প্রবেশ করুন।
- এরপর ইমেইল একাউন্টে চলে যান।
- এরপর দেখুন আপনার সামনে পূর্বের তৈরি করা কোন বিজনেস মেইল থাকলে তা দেখাবে এবং ডান দিকে ক্রিয়েট(create) নামে একটি মেনু দেখতে পাবেন।
- এবার ক্রিয়েটে (create)ক্লিক করুন।
- অতঃপর আপনার একটি উইন্ডো চলে আসবে ।
- এবার ইউজার নেম এর জায়গায় আপনার পছন্দের ইমেইল এড্রেস টি বা বিজনেস মেইল লিখুন ।
- লক্ষ্য করবেন আপনার ইমেইলের শেষের অংশ কিন্তু অটোমেটিক ভাবে আপনার ডোমেইন নাম অনুযায়ী চলে আসবে ।
- এরপর শক্তিশালী একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
- এবার ক্রিয়েটে (create) ক্লিক করে এক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন।
- আপনার বিজনেস মেইল রেডি বা তৈরি।
প্রফেশনাল ইমেইল দিয়ে কি হবে?
প্রফেশনাল ইমেইল বলতে বোঝায়, প্রফেশনাল পেশা সংশ্লিষ্ট বিষয়। তার মানে
প্রফেশনাল ইমেইল বলতে বোঝাবে, কোন নির্দিষ্ট পেশার সাথে সংযুক্ত ইমেইল।
একটি প্রফেশনাল ইমেইল এর মাধ্যমে অফিসিয়াল কাজ যেমন, চাকরির আবেদন,
রেজুমে পাঠানো, মিটিং এর সময়সূচি জানানো বা ক্লায়েন্টদের সাথে যোগাযোগ করা
যায়।
একটি ব্র্যান্ডের বিশ্বাস যোগ্যতা বাড়ায় প্রতিষ্ঠানের সিরিয়াসনেস
প্রকাশ করে। এবং শিক্ষা ও কর্পোরেট সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যা
একটি প্রফেশনাল ইমেইলের মাধ্যমে করা সম্ভব। মূল কথা বিজনেস ইমেইল বলতে
সাধারণত ব্যবসায়িক হিসাব-নিকাশের সাথে যুক্ত থাকা কোন মেইল কে বোঝানো হয়ে
থাকে।
বিজনেস ইমেইল খোলার ধাপসমূহ?
- বিজনেসম্যান খোলার পাঁচটি ধাপ রয়েছে সেগুলো নিচে আলোচনা করা হলো।
একটি ডোমেইন নাম কিনুন :
- প্রথমে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ডোমেইন নাম কিনুন। যেমন, ourcompany.com ।
একটি বিজনেস ইমেইল পরিষেবা প্রধানকারী নির্বাচন করুন:
- Google workspace (ওয়ার্কস স্পেস) বা অন্যান্য ইমেইল হোস্টিং প্রদানকারী বেছে নিন ।
একটি বিজনেস ইমেইল একাউন্ট তৈরি করুন :
- আপনার ডোমেইন নাম ব্যবহার করে একটি নতুন ইমেইল ঠিকানা তৈরি করুন।
আপনার ইমেইল কনফিগার করুন :
- আপনার ইমেইল হোস্টিং প্রদানকারীর দেওয়া সেটিংস ব্যবহার করে, আপনার ইমেইল একাউন্ট সেটআপ করুন। যা আপনার ব্যবসার অন্যান্য সফটওয়্যার এর সাথে সংযুক্ত করতে পারে।
প্রয়োজনে একীভূত করুন :
- আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক প্লাটফর্ম কে একাকিত্ব করুন। যার মাধ্যমে গ্রাহকের যোগাযোগ গুলি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়।
একটি প্রফেশনাল email ব্যবহারের নিয়ম?
একটি বিজনেস ইমেইল খুললেন আর সব জায়গায় ব্যবহার করলেন। তাহলে কিন্তু আপনার
ব্র্যান্ডিং ভ্যালু সাধারণ মেইলের মত হয়ে যাবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া সব
ক্ষেত্রে এই মেইল ব্যবহার করা উচিত হবে না বলে আমি মনে করি। কোন ব্যবসায়িক
উদ্দেশ্য কেবলমাত্র আমাদের বিজনেস মেইল ব্যবহার করা উচিত।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে ইনকাম করার ১১ টি টিপস
একটি সাধারণ মেইল যেভাবে ব্যবহার করেন। ঠিক একই উপায় একটি বিজনেস মেল
ব্যবহার করতে পারেন। তবে সব ক্ষেত্রে আপনার প্রফেশনাল ইমেইল কে ব্যবহার করবেন
না। আশা করি বিজনেস ইমেইলের বিষয়ে ধারণা পেয়ে গেছেন। উপরে পদ্ধতি অবলম্বন
করে আপনি খুব সহজেই একটি প্রফেশনাল ইমেইল খুলতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে বিজনেস ইমেইল তৈরি করতে পারবো কিনা?
হ্যাঁ আপনি স্মার্ট ফোন বা মোবাইল দিয়ে বিজনেস ইমেইল তৈরি করতে পারবেন। আপনি
শুধু একটি কম্পিউটারই নয় ল্যাপটপ, ট্যাবলেট এমনকি একটি স্মার্টফোনের
মাধ্যমেও প্রফেশনাল অর্থাৎ বিজনেস মেইল তৈরি করতে পারবেন ।
পুরোটাই এক হয় তবে মোবাইলে বিষয়গুলো একটু আলাদা মনে হতে পারে। সেজন্য
প্রয়োজনে আপনার ফোনটি কে ডেক্সটপ ভিউ এ পরিণত করে নিন। তাহলে বুঝতে সুবিধা
হবে। নতুন কোন ঝামেলা করা সম্ভবনা ও থাকবে না।
বিজনেস ইমেইল আর ফ্রি ইমেইল এর মধ্যে পার্থক্য কি ?
বিজনেস ইমেইল এবং ফ্রি ইমেইল এর মধ্যে পার্থক্য অনেক। একটি ফ্রি ইমেইল আপনি
খুব সহজেই আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে খুলতে পারবেন। কিন্তু একটি বিজনেস ইমেইল
সার্ভিস আপনি খুব সহজে ফোন নাম্বার দিয়ে খুলতে পারবেন না। এক্ষেত্রে আপনাকে
টাকা গুনতে হবে।
বিজনেস ইমেইল ব্যবসায়িক ভ্যালু বাড়ায়। অপরদিকে ফ্রি ইমেইল গতানুগতিক
ধারায় চলে। বিজনেস হোস্টিং এর সাথে সংযুক্ত বা সংশ্লিষ্ট। কিন্তু অপরদিকে
ফ্রি ইমেইলে হোস্টিং লাগেনা।
ইমেইল বাংলাদেশের চালু হয় কত সালে?
বাংলাদেশের প্রথম অফলাইন ইমেইল পরিষেবা চালু হয় ১৯৯৪ সালে। এবং ১৯৯৫ সাল
থেকে সীমিত আকারে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু হয়। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে ৪ই জুন
বাংলাদেশ ইন্টারনেট সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। যখন ভি স্যাট স্থাপন
করে। এটি ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা আইএসপি কার্যক্রম শুরু করে ।
অফলাইন ইমেইল :
- বাংলাদেশের অফলাইন ইমেইল চালু হয় ১৯৯৪ সালে ।
ইন্টারনেটের সীমিত ব্যবহার :
- ১৯৯৫ সালে অফলাইন ইমেইল ব্যবস্থার মাধ্যমে সীমিত পরিষদের ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু হয়।
সবার জন্য ইন্টারনেট :
- ১৯৯৬ সালে ৪ই জুন বাংলাদেশে সরকারিভাবে সবার জন্য ইন্টারনেট সেবা চালু হয়। যা ইন্টারনেট ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল।
প্রফেশনাল ইমেইলের উদ্দেশ্য ও সুবিধা:
বিশেষ যোগ্যতা বৃদ্ধি
- প্রফেশনাল ইমেইলের ঠিকানা যেমন ,(company@ourdomain.com) আপনার প্রতিষ্ঠানের পেশা দায়িত্ব ও বিষয় যোগ্যতা বাড়ায়। যা গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে সহায়তা করে ।
কার্যকর যোগাযোগ
- একটি অফিসিয়াল কাজের জন্য একটি অপরিহার্য মাধ্যম। যেখানে রেজুমে পাঠানো মিটিং এর তথ্য আদান প্রদান, কাজের অগ্রগতি জানানো এবং ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা যায়।
দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান
- প্রফেশনাল ইমেইল সার্ভিসগুলো দ্রুত মেইল পাঠানো ও গ্রহণ করতে পারে। যার ফলে হাজার হাজার কাস্টমারের কাছে দ্রুত তথ্য বা পণ্য পৌঁছানো সম্ভব হয় ।
ব্র্যান্ডিং
- একটি নির্দিষ্ট ডোমেইন নামের সাথে যুক্ত প্রফেশনাল ইমেইল আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিতি তৈরি করে। এবং অন্যান্য সাধারন ইমেইল থেকে এটিকে আলাদা করে তোলে। যার বিশেসাহিত্য রয়েছে।
শেষ কথা
আমি আশা করছি আপনারা উপরের আর্টিকেলটি পড়ে বিজনেস ইমেইল বা প্রফেশনাল ইমেল
খোলার গুরুত্ব এবং কিভাবে খুলতে হয়। এই সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন। আমি আরো আশা
করছি আপনারা এটি পড়ে একটু হলেও বুঝতে পেরেছেন যে বিজনেস অ্যাকাউন্ট এবং
সাধারণ ইমেইল একাউন্ট সম্পূর্ণ আলাদা।
আজকের এই পর্যন্ত আশা করছি আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। সবাই ভালো থাকবেন
ধন্যবাদ।
ইনফবারী ২৪নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url